দেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সেরা দশটি ছবির মধ্যে প্রথম তিনটিই বাংলা। আর তা তিনমূর্তি সত্যজিৎ-ঋত্বিক-মৃণালের। ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ফিল্ম ক্রিটিকস-এর ‘ইন্ডিয়া চ্যাপ্টার’ একটি সমীক্ষা চালায়। সেখানে সমালোচকদের মতামতের ভিত্তিতেই উঠে এসেছে এই তিন পরিচালকের তিনটি ছবি। সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’-কেই ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে এখনও পর্যন্ত সেরা ছবি বলে চিহ্নিত করেছেন মতদাতারা। এর পরেই রয়েছে ঋত্বিক ঘটকের ‘মেঘে ঢাকা তারা’ এবং মৃণাল সেনের ‘ভুবন সোম’।
১৯৫৫ সালে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পথের পাঁচালী’-কে (Pather Panchali) সেলুলয়েডে ধরেন সত্যজিৎ রায় (Satyajit Ray)। এই ছবির মাধ্যমেই ভারতীয় ছবিতে ‘নিওরিয়্যালিজম’ আসে। সেই ছবিকেই দেশে তৈরি হওয়া সেরা ছবির স্বীকৃতি দিল সমালোচক সংগঠন। প্রথম দশে অবশ‌্য সত‌্যজিতের আরও একটি ছবি জায়গা করে নিয়েছে। সেটি হল ‘চারুলতা’।
সেরা ছবির তালিকায় রয়েছে আদুর গোপালকৃষ্ণণের মালয়ালম ছবি ‘এলিপ্পাথায়াম’। এটি মুক্তি পায় ১৯৮১ সালে। চতুর্থ স্থানে এই ছবি জায়গা করে নেয়। এরপরেই তালিকায় রয়েছে গিরীশ কাসারাভাল্লির কন্নড় ছবি ‘ঘাটশ্রাদ্ধ’। এই ছবি মুক্তি পায় ১৯৭৭ সালে। ষষ্ঠস্থানে জায়গা করে নিয়েছে এমএস সথ্যুর ‘গরম হাওয়া’। ‘গরম হাওয়া’ মুক্তি পেয়েছিল ১৯৭৩ সালে। ঠিক এরপরেই ফের বাংলা ছবি। তালিকার সপ্তম স্থানে রয়েছে সত্যজিৎ রায়ের ‘চারুলতা’। অষ্টম স্থানে শ্যাম বেনেগালের ‘অঙ্কুর’। নবমে রয়েছে গুরুদত্তের ‘পিয়াসা’ এবং দশম স্থানে রয়েছে বলিউডের ব্লকবাস্টার হিট ছবি ‘শোলে’।
ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ফিল্ম ক্রিটিকস নামের এই সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৩০ সালে। দেশ ও বিদেশের নানা চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নেওয়া নানা ছবিকে পুরস্কৃত করে এই সংগঠন। ৩০ জন সদস্যদের মতামতের উপর ভিত্তি করেই তৈরি হয়েছে এই সেরা ছবির তালিকা।

দেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সেরা দশটি ছবির মধ্যে প্রথম তিনটিই বাংলা। আর তা তিনমূর্তি সত্যজিৎ-ঋত্বিক-মৃণালের। ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ফিল্ম ক্রিটিকস-এর ‘ইন্ডিয়া চ্যাপ্টার’ একটি সমীক্ষা চালায়। সেখানে সমালোচকদের মতামতের ভিত্তিতেই উঠে এসেছে এই তিন পরিচালকের তিনটি ছবি। সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’-কেই ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে এখনও পর্যন্ত সেরা ছবি বলে চিহ্নিত করেছেন মতদাতারা। এর পরেই রয়েছে ঋত্বিক ঘটকের ‘মেঘে ঢাকা তারা’ এবং মৃণাল সেনের ‘ভুবন সোম’।
১৯৫৫ সালে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পথের পাঁচালী’-কে (Pather Panchali) সেলুলয়েডে ধরেন সত্যজিৎ রায় (Satyajit Ray)। এই ছবির মাধ্যমেই ভারতীয় ছবিতে ‘নিওরিয়্যালিজম’ আসে। সেই ছবিকেই দেশে তৈরি হওয়া সেরা ছবির স্বীকৃতি দিল সমালোচক সংগঠন। প্রথম দশে অবশ‌্য সত‌্যজিতের আরও একটি ছবি জায়গা করে নিয়েছে। সেটি হল ‘চারুলতা’।
সেরা ছবির তালিকায় রয়েছে আদুর গোপালকৃষ্ণণের মালয়ালম ছবি ‘এলিপ্পাথায়াম’। এটি মুক্তি পায় ১৯৮১ সালে। চতুর্থ স্থানে এই ছবি জায়গা করে নেয়। এরপরেই তালিকায় রয়েছে গিরীশ কাসারাভাল্লির কন্নড় ছবি ‘ঘাটশ্রাদ্ধ’। এই ছবি মুক্তি পায় ১৯৭৭ সালে। ষষ্ঠস্থানে জায়গা করে নিয়েছে এমএস সথ্যুর ‘গরম হাওয়া’। ‘গরম হাওয়া’ মুক্তি পেয়েছিল ১৯৭৩ সালে। ঠিক এরপরেই ফের বাংলা ছবি। তালিকার সপ্তম স্থানে রয়েছে সত্যজিৎ রায়ের ‘চারুলতা’। অষ্টম স্থানে শ্যাম বেনেগালের ‘অঙ্কুর’। নবমে রয়েছে গুরুদত্তের ‘পিয়াসা’ এবং দশম স্থানে রয়েছে বলিউডের ব্লকবাস্টার হিট ছবি ‘শোলে’।
ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ফিল্ম ক্রিটিকস নামের এই সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৩০ সালে। দেশ ও বিদেশের নানা চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নেওয়া নানা ছবিকে পুরস্কৃত করে এই সংগঠন। ৩০ জন সদস্যদের মতামতের উপর ভিত্তি করেই তৈরি হয়েছে এই সেরা ছবির তালিকা।